১০:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫

১৩ নভেম্বর ঘিরে খোলা জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধের নির্দেশনা অমান্য

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশনা উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম নগরীর বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা এলাকায় খোলা তেল বিক্রি অব্যাহত রেখেছেন দোকান মালিকরা। এলাকাজুড়ে ছোট-বড় মিলে অন্তত ৫০টিরও বেশি দোকানে প্রতিদিন নির্বিঘ্নে চলছে খোলা তেল বেচাকেনা।

 

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সম্প্রতি জানিয়েছেন, ১৩ নভেম্বরকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য অগ্নিসংযোগ ও নাশকতামূলক কার্যক্রম প্রতিরোধে রাস্তার পাশে খোলা তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ সময় সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

 

তবে বাস্তবে চিত্র ভিন্ন। বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা এলাকার একাধিক খোলা তেলের দোকানে এখনও পাইপলাইনের মাধ্যমে চোরাই কৃত সরকারি ও বেসরকারি যানবাহনে তেল সরবরাহ চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সরকার রাজস্ব আয় থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাসিন্দা বলেন, “এ দোকানগুলো শুধু অবৈধ তেল বিক্রিই করছে , এখান থেকে রাজনৈতিক নাশকতার ঝুঁকিও থেকে যাচ্ছে। কিছু দোকানের ফায়ার সার্ভিস বা পরিবেশ অধিদপ্তরের কোনো অনুমোদন নেই।”

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বন্দর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) বলেন, “বিষয়টি সম্পর্কে আমি সংশ্লিষ্ট থানার ওসিদের অবগত করেছি। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”

জনপ্রিয়

৩১ দফায় ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রোডম্যাপ তুলে ধরলেন শামসুল আলম

১৩ নভেম্বর ঘিরে খোলা জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধের নির্দেশনা অমান্য

প্রকাশের সময় : ০৭:১৪:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশনা উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম নগরীর বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা এলাকায় খোলা তেল বিক্রি অব্যাহত রেখেছেন দোকান মালিকরা। এলাকাজুড়ে ছোট-বড় মিলে অন্তত ৫০টিরও বেশি দোকানে প্রতিদিন নির্বিঘ্নে চলছে খোলা তেল বেচাকেনা।

 

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সম্প্রতি জানিয়েছেন, ১৩ নভেম্বরকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য অগ্নিসংযোগ ও নাশকতামূলক কার্যক্রম প্রতিরোধে রাস্তার পাশে খোলা তেল বিক্রি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ সময় সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।

 

তবে বাস্তবে চিত্র ভিন্ন। বন্দর, ইপিজেড ও পতেঙ্গা এলাকার একাধিক খোলা তেলের দোকানে এখনও পাইপলাইনের মাধ্যমে চোরাই কৃত সরকারি ও বেসরকারি যানবাহনে তেল সরবরাহ চলছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে সরকার রাজস্ব আয় থেকেও বঞ্চিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বাসিন্দা বলেন, “এ দোকানগুলো শুধু অবৈধ তেল বিক্রিই করছে , এখান থেকে রাজনৈতিক নাশকতার ঝুঁকিও থেকে যাচ্ছে। কিছু দোকানের ফায়ার সার্ভিস বা পরিবেশ অধিদপ্তরের কোনো অনুমোদন নেই।”

 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বন্দর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) বলেন, “বিষয়টি সম্পর্কে আমি সংশ্লিষ্ট থানার ওসিদের অবগত করেছি। তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।”